5th Annual (2018-2013) Final Research Paper of IRRSTC- 2024
5th Annual (2018-2013) Final Research Paper of
IRRSTC- 2024
“প্রত্যেক বিষয় মূলে পৌঁছে”(ফারাবী আল আরাবী)
বিগ ব্যাং তথা মহাবিশ্বের জন্ম কীভাবে? কি
দিয়ে? এবং কেন? এই মৌলিক তিনটি প্রশ্নের মধ্যে ফিজিক্স নামক পদার্থ বিজ্ঞানের গবেষণার
মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছেঃ বিগ ব্যাং তথা মহাবিশ্বের জন্ম কীভাবে? কি দিয়ে? এ প্রশ্নের
জবাব পাওয়া যায় এভাবেঃ প্রকৃতিতে এত এত কণা-এসব কি দিয়ে তৈরি কেউ জানে না।
আমরা সাধারণ মানুষ জানি লোহা দিয়ে ইস্পাত হয়, ইস্পাত থেকে যাবতীয় কলকব্জা,
যন্ত্র, মেশিন তৈরি হয়, যেমন গম দিয়ে আটা হয়, আটা দিয়ে ময়দা হয়, ময়দা দিয়ে রুটি বিস্কুট,কেক
ইত্যাদি হয়, অনুরূপ ধান দিয়ে চাল হয়, চাল দিয়ে ভাত, শিরনী,ফিরনী,নানান রকমের পিঠা-পুলী ইত্যাদি তৈরি হয় অর্থাৎ এসবের মূল হচ্ছে লোহা,
গম এবং ধান।
একইভাবে মহাবিশ্বেরও মূল রয়েছে। এই মূল অনুসন্ধানের
জন্য বিজ্ঞানীরা বেছে নিয়েছেন মহাবিশ্বের তিন প্রধান উপরোক্ত প্রশ্নের প্রথম প্রশ্নঃ
বিগ ব্যাং তথা মহাবিশ্বের জন্ম কীভাবে? "Every matter reaches the root" (Farabi
al-Arabi).
Big Bang
and how the universe was born? with what And why? Among these three basic
questions, the main theme of physics is: How did the Big Bang and the universe
begin? with what The answer to this question is as follows: No one knows what
so many particles are made of in nature.
We common
people know that steel is made from iron, all hinges, tools and machines are
made from steel, such as flour is made from wheat, flour is made from flour,
bread is made from flour, biscuits, cakes etc., rice is made from rice, rice is
made from rice, Shirni, Phirni, different types of Pitha-Puli etc. are made ie
the root of these are iron, wheat and paddy.
Similarly,
the universe also has a root. For this original research, scientists have
chosen the first of the three main questions of the universe: How did the Big
Bang, or the birth of the universe? “প্রত্যেক বিষয় মূলে
পৌঁছে যায়” (ফারাবী আল-আরাবী)।
মহাবিস্ফোরণ এবং কিভাবে মহাবিশ্বের জন্ম?
কিসের সাথে এবং কেন? এই তিনটি মৌলিক প্রশ্নের মধ্যে, পদার্থবিজ্ঞানের মূল বিষয় হল:
বিগ ব্যাং এবং মহাবিশ্ব কিভাবে শুরু হয়েছিল? এই প্রশ্নের উত্তর নিম্নরূপ: প্রকৃতিতে
এত কণা কি দিয়ে তৈরি তা কেউ জানে না।
আমরা সাধারণ মানুষ জানি ইস্পাত তৈরি হয় লোহা
থেকে, সমস্ত কব্জা, হাতিয়ার ও মেশিন তৈরি হয় স্টিল দিয়ে, যেমন ময়দা তৈরি হয় গম
থেকে, ময়দা তৈরি হয় ময়দা থেকে, রুটি তৈরি হয় ময়দা থেকে, বিস্কুট, কেক ইত্যাদি,
চাল হয়। চাল থেকে চাল তৈরি হয়, চাল থেকে তৈরি হয় শিরনি, ফিরনি, বিভিন্ন ধরনের পিঠা-পুলি
ইত্যাদি তৈরি হয় অর্থাৎ এগুলোর মূলে রয়েছে লোহা, গম ও ধান।
একইভাবে, মহাবিশ্বেরও একটি মূল রয়েছে। এই
মূল গবেষণার জন্য, বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বের তিনটি প্রধান প্রশ্নের প্রথমটি বেছে নিয়েছেন:
মহাবিস্ফোরণ বা মহাবিশ্বের জন্ম কীভাবে হয়েছিল?
মডার্ণ কসমোলজিক্যাল এ প্রশ্নের মোটামুটি প্রায়
মূলে পৌঁছে গেছে এই উত্তরেঃ বিগ ব্যাং তথা মহাবিশ্বের জন্ম হয়েছিল Highest
Energetic Radiation এ মহাবিস্ফোরণের ফলে।
বিজ্ঞানীদের এই উত্তরে দার্শনিকরা যেমন সন্ত্তষ্ট
তেমনি আধ্যাত্মিকতাবাদী ধার্মিকরাও। কারণ পদার্থ বিজ্ঞানীদের Highest Energetic
Radiation এর ধারণা না দর্শনে না ধর্মে সাংঘর্ষিক বরং সহমত বান্ধব।
তবে মহাবিশ্বের বহুমুখী যে ব্যাপকতা, তাতে মহাবিশ্বকে
পুরোপুরি জানার, বুঝার জন্য কেবল বিগ ব্যাং তথা মহাবিশ্বের জন্ম কীভাবে? এর সদুত্তরে
সীমাবদ্ধ নয়। বরং এ প্রশ্নটিও জানতে এবং বুঝতে
হবেঃ প্রকৃতিতে এত এত কণা-এসব কি দিয়ে তৈরি?
The modern
cosmological question has almost reached the root of this answer: Big Bang i.e.
the universe was born as a result of the explosion of Highest Energetic
Radiation.
Philosophers
as well as spiritualists are satisfied with this answer of scientists. Because
the concept of Highest Energetic Radiation of physicists is neither in
philosophy nor in religion, but in harmony.
However,
the multifaceted extent of the universe, in order to fully understand and
understand the universe, how is the birth of the universe like the Big Bang?
Answers are not limited to. Rather, this question should also be known and
understood: What are so many particles in nature made of?
আধুনিক মহাজাগতিক প্রশ্নটি প্রায় এই উত্তরের
মূলে পৌঁছেছে: বিগ ব্যাং অর্থাৎ সর্বোচ্চ শক্তিসম্পন্ন বিকিরণের বিস্ফোরণের ফলে মহাবিশ্বের
জন্ম হয়েছে।
বিজ্ঞানীদের এই উত্তরে দার্শনিকদের পাশাপাশি
আধ্যাত্মবাদীরাও সন্তুষ্ট। কারণ পদার্থবিদদের সর্বোচ্চ শক্তিবর্ধক বিকিরণের ধারণাটি
দর্শনে বা ধর্মে নয়, বরং সামঞ্জস্যপূর্ণ।
তবে মহাবিশ্বের বহুমুখী ব্যাপ্তি, মহাবিশ্বকে
সম্পূর্ণরূপে উপলব্ধি করতে এবং বুঝতে হলে মহাবিস্ফোরণের মতো মহাবিশ্বের জন্ম কীভাবে
হয়? উত্তর সীমাবদ্ধ নয়. বরং, এই প্রশ্নটিও জানা এবং বোঝা উচিত: প্রকৃতির এতগুলি কণা
কী দিয়ে তৈরি?
উল্লেখ্য, ১০-১৬ সেন্টিমিটার দর্শন
ক্ষমতাসম্পন্ন মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে বিজ্ঞানীরা এ পর্যন্ত জানতে পেরেছেনঃ পদার্থের
এ পর্যন্ত সূক্ষ্ণতর কণা বিবেচনায় “কোয়ার্ক”
(Qoark) হচ্ছে সকল কণা তথা বস্ত্তমূলের উৎস। তবে শক্তি বিবেচনায় জানা যাচ্ছেঃ স্ট্রিং
থিওরির স্ট্রিংয়ের কম্পনের উৎসমূল শক্তিতে নিহিত আছে মহাবিশ্বের মূলোৎস। হতে পারে
“মহাশক্তিই মহাবিশ্বের মহামূল” ।It should be noted that with the
help of a microscope with 10-16 cm vision, scientists have come to know so far:
"Quark" (Qoark) is the source of all particles and matter. However,
considering the energy, it is known: The origin of the universe lies in the
source energy of string vibration of string theory. Maybe "Mahasakti is
the grand root of the universe".এটি উল্লেখ করা উচিত যে 10-16 সেমি দৃষ্টি সহ একটি মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে,
বিজ্ঞানীরা এ পর্যন্ত জানতে পেরেছেন: "কোয়ার্ক" (কোয়ার্ক) হল সমস্ত কণা
এবং পদার্থের উৎস। যাইহোক, শক্তি বিবেচনা করে, এটি জানা যায়: মহাবিশ্বের উৎপত্তি স্ট্রিং
থিওরির স্ট্রিং ভাইব্রেশনের উৎস শক্তিতে নিহিত। হতে পারে "মহাশক্তি মহাবিশ্বের
মহামূল"।
মহাবিস্ফোরণ
কী উদ্দেশ্যপূর্ণ নাকি নিছক দূর্ঘটনা?
IRRSTC মনে করে, মহাবিস্ফোরণের প্ল্যাংক সময়ের
পরক্ষণের অবস্থা থেকে বুঝা যায় যে, মহাবিস্ফোরণ ছিল পুরোপুরি উদ্দেশ্যপূর্ণ। অবস্থাটি
ছিল এনট্রপিং অর্থাৎ গরম থেকে ক্রমশঃ শীতলতামুখি। আজও উত্তপ্ত অবস্থার পরিণতি ক্রমশঃ শীতলদায়ক। যদি বিগ ব্যাংয়ের শুরুতে
তাপমাত্রা উর্ধ্বমুখী হতো তাহলে পুরো মহাবিশ্ব হতো একটা আস্ত জলন্ত মহাসূর্য!Was the Big Bang purposeful or just
an accident?
The
IRRSTC believes that the Planck Time observation of the Big Bang suggests that
the Big Bang was completely intentional. The condition was entroping i.e. from
hot to cool. Even today the consequences of warming are progressively cooling.
If the temperature had risen at the beginning of the Big Bang, then the entire
universe would have been a hot supersolar! বিগ ব্যাং কি উদ্দেশ্যমূলক ছিল নাকি শুধু একটি দুর্ঘটনা?
IRRSTC বিশ্বাস করে যে বিগ ব্যাং-এর প্ল্যাঙ্ক
টাইম পর্যবেক্ষণ থেকে বোঝা যায় যে বিগ ব্যাং সম্পূর্ণভাবে ইচ্ছাকৃত ছিল। অবস্থা ছিল
অন্তঃস্থিত অর্থাৎ গরম থেকে শীতল। আজও উষ্ণায়নের ফল ক্রমশ শীতল হচ্ছে। বিগ ব্যাং-এর
শুরুতে যদি তাপমাত্রা বেড়ে যেত, তাহলে পুরো মহাবিশ্বটা একটা গরম সুপারসোলার হয়ে যেত!
মহাবিশ্বের
সৃষ্টি, ব্যবস্থাপনা এবং পরিচালনা কী বুদ্ধিমাত্রিক?
পৃথিবীতে
প্রাণের প্রকৃতি এবং গ্রহান্তরের কোনো জায়গায় প্রাণ আছে কিনা, তার অনুসন্ধান হলো
একই প্রশ্নের দুটি দিক, তা হলো আমরা কে? তার অনুসন্ধান, যা প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ
করে আসছে ।
মহাকাশের দূর নক্ষত্রে সম্ভাবনাময় বুদ্ধিমান প্রাণীর
উপস্থিতি অনুভব করে এই জাতীয় প্রশ্ন রেখেছিলেন প্রখ্যাত মার্কিন জ্যোতি-পদার্থ বিজ্ঞানী
কার্ল সাগান ।Is the
creation, management and management of the universe intellectual?
His
inquiry into the nature of life on Earth and whether life exists anywhere in
the universe are two sides of the same question: Who are we? His research,
which people have been doing since ancient times.
Carl
Sagan, the famous American astrophysicist, asked such a question when he sensed
the presence of possible intelligent beings in the distant stars of space.
মহাবিশ্বের সৃষ্টি, ব্যবস্থাপনা ও ব্যবস্থাপনা
কি বুদ্ধিবৃত্তিক?
পৃথিবীতে জীবনের প্রকৃতি এবং মহাবিশ্বের কোথাও
প্রাণের অস্তিত্ব আছে কিনা তা নিয়ে তাঁর অনুসন্ধান একই প্রশ্নের দুটি দিক: আমরা কে?
তার গবেষণা, যা মানুষ প্রাচীনকাল থেকে করে আসছে।
বিখ্যাত আমেরিকান জ্যোতির্পদার্থবিদ কার্ল
সেগান মহাকাশের দূরবর্তী নক্ষত্রে সম্ভাব্য বুদ্ধিমান প্রাণীর উপস্থিতি টের পেয়ে এমন
প্রশ্ন করেছিলেন।
উল্লেখ্য, সাগান তাঁর
মৃত্যুর আগে লেখা বই দ্য ডেমন হান্টেড ওয়ার্ল্ড-এ এই বলে সতর্ক করে দিয়েছেন, প্রাযুক্তিক উন্নতির সঙ্গে বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির
সমন্বয় ঘটানো না গেলে অন্ধকার যুগ আসন্ন।
তিনি বলেনঃ আমি বুঝতে
চাই ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ বাঁকগুলো-আশা ও ঝন্ঝাটপূর্ণ উভয়ই। এগুলোকে নিয়ে কাজ করে
বের করতে চাই আমাদের প্রযুক্তির শুভ ও বিপজ্জনক দিকগুলো।
এই বিশ্ব হলো অসম্ভব
ভালোবাসা ও নৈতিক গভীরতায় পরিপূর্ণ নিদারুণ সুন্দর এক জায়গা।
আমরা একটি বিজ্ঞানভিত্তিক
সভ্যতা গড়ে তুলেছি, যেখানে জ্ঞান ও জ্ঞানের বিশুদ্ধতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
জ্ঞান ছাড়াতো কোনো মানুষের
মানবিক আচরণ বিকাশ লাভ করতে পারে নাআ, সে যথার্থ সভ্যও হতে পারে না। তার কাছে ন্যায়নীতি
ও পরিমিতিবোধের আচরণ আশা করা বৃথা। তাদের দিয়ে যেকোনো ধ্বংসাত্মক ও স্বেচ্ছাচারী
কাজ সহজে করিয়ে নেওয়া সম্ভব।
পাশাপাশি কার্ল সাগান বলেনঃ এমন অনেক বৈজ্ঞানিক সমস্যা
আছে, যেগুলোর ফলাফল জানার আকুল আকাঙ্খা আমার মধ্যে কাজ করেন। যেমন আমাদের সৌরজগতের
বাকি গ্রহ-উপগ্রহ পর্যবেক্ষণ বা আর কোনো জায়গায় প্রাণের অস্তিত্ব আছে কিনা। অন্যদিকে
বিগ ব্যাংয়ের অন্যতম স্থপতি প্রখ্যাত বৃটিশ পদার্থ বিজ্ঞানী মৃত্যুর পূর্ববর্তী শেষ
বছরগুলিতে এই মর্মে আতংকিত জীবন কাটিয়েছিল যে,
দূর নক্ষত্রের অতিবুদ্ধিমান প্রাণীরা পৃথিবী দখলে নিয়ে নেয় কিনা।
IRRSTC বিশ্বাস করে যে, দূর নক্ষত্রের অতিবুদ্ধিমান প্রাণীরা মাঝে মধ্যে ইউএফওনামে কিংবা এলিয়েন নামে পৃথিবীতে আসুক কিংবা না আসুক
২০১৯ সালের ৩১ শে ডিসেম্বর করোনা নামে অতিবুদ্ধিমান ভাইরাস ঠিকই এসে আজও পৃথিবী দখলে
রেখেছে মানব জাতির সেরা অর্জন ডিজিটাল প্রযুক্তিকে রীতিমত চ্যালেন্জ করে- যা সত্যিই
দুঃখজনক।
পদার্থ বিজ্ঞানের অমীমাংসিত প্রশ্নের মধ্যে এটাও
একটা প্রশ্ন যে, বিগ ব্যাং তথা মহাবিশ্বের জন্ম কেন? IRRSTC মনে করে,
যেহেতু পদার্থ বিজ্ঞানের অন্তত দশ মৌলিক বিষয় এখনও অমীমাংসিত এবং যেহেতু এখনও পৃথিবী
কোভিড-১৯ আক্রান্ত এবং যেহেতু চতুর্থশিল্ল বিপ্লবের নামে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলেন্সির
অপব্যবহারের আশংকায় এখন পুরো বিশ্ব আতংকিত এবং যেহেতু তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রবল আশংকার
পাশাপাশি প্রযুক্তির অপব্যবহার জনিত বৈশ্বিক
উষ্ঞতা বৃদ্ধির কারণে পরিবেশ বিপর্যয়ের ফলে পরিবেশ সচেতন মানুষ জলবায়ু পরিবর্তনের
দায়ভার বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানীদের উপর চাপিয়ে দেওয়ার কারণে বিজ্ঞানের উর্বর ফসল প্রযুক্তি
জনপ্রিয় হলেও বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানীদের জনপ্রিয়তা দ্রুত হ্রাসে IRRSTC উদ্বিগ্ন।Among the unsolved questions of
physics, it is also a question that why the Big Bang and the birth of the
universe? IRRSTC believes that since at least ten fundamental questions of
physics are still unsolved and since the world is still in the grip of Covid-19
and since the whole world is now alarmed by the misuse of artificial
intelligence in the name of the fourth revolution and since there is a strong
fear of World War III as well as global warming caused by the misuse of
technology, environmental catastrophe is imminent. As a result, IRRSTC is
concerned about the rapid decline in the popularity of science and scientists
despite the popularity of science's fertile crop technology, as environmentally
conscious people shift the blame for climate change onto science and
scientists. পদার্থবিজ্ঞানের অমীমাংসিত প্রশ্নের মধ্যে এটাও একটা
প্রশ্ন যে মহাবিস্ফোরণ এবং মহাবিশ্বের জন্ম কেন? আইআরআরএসটিসি বিশ্বাস করে যে যেহেতু
পদার্থবিজ্ঞানের অন্তত দশটি মৌলিক প্রশ্ন এখনও অমীমাংসিত এবং যেহেতু বিশ্ব এখনও কোভিড
-১৯ এর কবলে রয়েছে এবং যেহেতু পুরো বিশ্ব এখন চতুর্থ বিপ্লবের নামে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার
অপব্যবহারের দ্বারা শঙ্কিত এবং তখন থেকে প্রযুক্তির অপব্যবহারের কারণে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের
পাশাপাশি বৈশ্বিক উষ্ণায়নের একটি শক্তিশালী ভয় রয়েছে, পরিবেশগত বিপর্যয় আসন্ন।
ফলস্বরূপ, IRRSTC বিজ্ঞানের উর্বর শস্য প্রযুক্তির জনপ্রিয়তা সত্ত্বেও বিজ্ঞান এবং
বিজ্ঞানীদের জনপ্রিয়তা দ্রুত হ্রাস নিয়ে উদ্বিগ্ন, কারণ পরিবেশ সচেতন লোকেরা জলবায়ু
পরিবর্তনের জন্য দায়ী বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানীদের উপর চাপিয়ে দেয়।
Comments
Post a Comment